ডিজিটাল যন্ত্রের মাধ্যমে অপরাধ সংঘটন প্রতিহত করা এবং ডিজিটাল অঙ্গনে নিরাপত্তা বিধানের লক্ষ্যে একটি আইন প্রণয়নের চেষ্টা করতে গিয়ে এমন একটি আইন করা হয়েছে, যা সংবাদমাধ্যমের ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কর্মকাণ্ডের ওপর নজরদারি, বিষয়বস্তুর ওপর নিয়ন্ত্রণ এবং সংবিধানপ্রদত্ত সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং নাগরিকদের বাক্‌ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ন্ত্রণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে বৈকি। এরফলে কি নারীদের হ্যারাজমেন্ট থেকে মুক্তি ঘটেছে নাকি এই হ্যারাজমেন্টের জন্য কাউকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে? বরং,বুক ফুলিয়ে ভিডিও করে মানুষ ধর্ষণ করছে কিংবা অনৈতিক কার্যকলাপ করার সময় নিজেরাই নিজেদের ভিডিও করছে। ভয় কি পাচ্ছে, নাকি এই আইনটিকে তারা বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এক ধরনের মজা পাচ্ছে কিংবা এই আইনটিকে চ্যালে্ঞ্জ করছে!

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষমতাসীনদের সমালোচনা করে কিছু লিখলেই মামলা হচ্ছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। তাহলে এই মামলাটি কি শুধু ভিন্নমত দমনের জন্যই করা হয়েছে? যদি একটু খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন প্রতিদিন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়াজে নারীদের সম্পর্কে, বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে যে সমস্ত কথাবার্তা হচ্ছে, বিশেষ করে মেয়েদের সম্পর্কে। তারপর বিভিন্ন দেশ সম্পর্কে, যেমন আমেরিকা, ট্রাম্প সম্পর্কে যা বলা হচ্ছে। তাদের কিন্তু কখনই গ্রেফতার করা হয় না। গ্রেফতারটা কাদের করা হচ্ছে? যারা সরকার বা রাষ্ট্র কাঠামোর সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কিছু বলছেন তাদেরই গ্রেফতার করা হচ্ছে!

বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ, করোনা ভাইরাস নিয়ে গুজব, রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করতে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে ২০২০ এর ৫ মে ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে ৷ তাদের একজন মুশতাক আহমেদ, যিনি কিনা হাজতেই গতকাল মৃত্যুবরণ করেছেন ৷ এজাহারে বলা হয়েছে, ‘‘তিনি ‘আই এম বাংলাদেশি’ পেজের এডিটর৷ তিনিও গুজব ছড়িয়েছেন ৷ এছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ ও ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক চ্যাটিংয়ের প্রমাণ পাওয়া গেছে আর অনলাইনে তাঁদের এসব কর্মকাণ্ডের সাক্ষী করা হয়েছে বাসা, মার্কেটের নিরাপত্তারক্ষী, পিয়ন, আত্মীয়সহ ছয়জন সাধারণ নাগরিককে!! অভিযুক্ত তিন ব্যক্তি কী ধরনের মুঠোফোন ব্যবহার করতেন, কোন কোন নামে তাঁদের ফেসবুক আইডি আছে এবং কোন পেজ থেকে ষড়যন্ত্রমূলক পোস্ট দিয়েছেন বা অনলাইনে নিজেদের মধ্যে কী কথা বলতেন, তা-ও এই সাক্ষীরা জানতেন।

আমার জিজ্ঞাসা হলো, আপনার বাসার নিরাপত্তারক্ষী কিংবা অফিসের পিয়ন কতটা আপনাকে জানার সুযোগ পান? আপনি কি মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন সেটা সম্পর্কে তাদের ধারনা থাকতে হয়তো পারে, ‘হয়তো‘ এজন্য বললাম যে আপনি একের অধিক ফোনও ব্যবহার করতে পারেন, সেটি কি তারা জানে? এটিও জানা সম্ভব যদি তাদের গৃহপরিচারিকাদের কাছ থেকে খবর বের করতে চায় তারা সেইক্ষেত্রে। এখন প্রশ্ন হলো, এতো গোয়েন্দাগিরি করার প্রয়োজনটা কি? কিন্তু কোন কোন নামে তাদের ফেসবুক আইডি রয়েছে, কোন পেজ থেকে তারা ষড়যন্ত্রমূলক পোস্ট দিয়েছেন কিংবা অনলাইনে নিজেদের মধ্যে কী কথা বলতেন, তা-ও এই সাক্ষীরা জানতেন!! কিভাবে? অনলাইনে ব্যক্তিগত বার্তা বিনিময়ের সময় কি কথা হলো সেটা জানার জন্য পুলিশ বা ইন্টেলিজেন্সের কর্তাব্যক্তিদের বিশেষজ্ঞদের সরণাপন্ন হবার প্রয়োজন পরে, সেখানে ‘আমজনতা’ ই আজকাল কিভাবে বিশেষজ্ঞদের সাহায্য ছাড়াই এধরনের বিষয়গুলো (ইন্টারনাল চ্যাট) জানতে পারছে সেটিও কিন্তু গনমানুষদের কাছে বিরাট আশ্চর্যের বিষয়! পাশাপাশি জাতীয় পর্যায়ের ইন্টেলিজেন্সের জন্য হুমকীস্বরূপ। কারণ, এ ধরনের খবর বের করতে হলে প্রযুক্তির প্রয়োজন যা কিনা শুধুমাত্র জাতীয় পর্যায়ের ইন্টেলিজেন্সের কাছে থাকার কথা। ভাবুন, মানুষকে ফাঁসানোর জন্য এমন সব যুক্তি হাজির করা হয়েছে যা কিনা একজন শিশুরও বোধগম্য!!

দৈনিক প্রথম আলো

প্রথম আলোর গবেষনাধর্মী লেখাটি পড়লেই যদিও পুরো বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্ট একটি ধারনা পেয়ে যাবেন। তাই এটি নিয়ে বিশদে আলোচনার প্রয়োজন নেই। তবে এই আইনটি প্রকৃতপক্ষে কাদের জন্য কিংবা কাদের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য সেটা প্রশ্নসাপেক্ষ বৈকি! ৫৭ ধারা যখন আলোচনায় এলো, সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলো এর ‘অপব্যবহার’ হবে না। তারপর ৫৭ ধারায় গণমাধ্যমকর্মীদের নামে মামলা হতে থাকলো। গণমাধ্যম কর্মীদের অনেকে বলতে শুরু করলেন, আইনের ‘অপব্যবহার’ করা হচ্ছে। এ কথার অর্থ দাঁড়ায় ‘আইনটি ভালো, কিন্তু অপব্যবহার হচ্ছে’!

ডিজিটাল আইনের ৩২ ধারাতে স্পষ্টভাবে বলা আছে ‘পুলিশ যদি বিশ্বাস করে যে অপরাধ হয়েছে’ তাহলে মামলা নিতে পারবে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা অর্থাৎ গ্রেফতার করবে। এই ক্ষমতা বা অধিকার, জিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পুলিশকে দেওয়া হয়েছে। সেই ক্ষমতা এবং অধিকার অনুযায়ী পুলিশ যদি বিশ্বাস করে যে, এটা অপরাধ এবং যদি ব্যবস্থা নেয় মানে একজন সাংবাদিক বা সম্পাদককে গ্রেফতার করে, এটা তো আইনের ‘অপব্যবহার’ নয়। এটা তো স্বাভাবিক ‘ব্যবহার’।

তবে বিশ্লেষকরা ডয়েচে ভেলে-তে বলছেন (নিচে লিঙ্ক দেয়া হয়েছে), ডিজিটাল আইনের ৩২ ধারা আরো অনেক কঠোর৷ এর ফলে সাংবাদিকরা যেসব বাধার মুখে পড়তে পারেন তা হলো:

১. সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ কোনও সংস্থায় গিয়ে সাংবাদিকরা ঘুষ-দুর্নীতির অনুসন্ধান করতে পারবেন না৷

২. ঘুষ-দুর্নীতির কোনও দালিলিক প্রমাণ সংগ্রহ করতে পারবেন না

৩. এসব অবৈধ কাজের কোনও ভিডিও বা অডিও করতে পারবেন না

৪. কোনও ডকুমেন্ট, ভিডিও, অডিও সংগ্রহ বা ধারণ করলেও তা প্রকাশ করতে পারবেন না

তো ঘটনা কি দাঁড়াচ্ছে, যদি সাংবাদিকরা বৈধ অনুমতি না নিয়ে এসব করেন, তাহলে তারা ডিজিটাল গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দায়ী হতে পারেন ৷ সাধারণ মানুষও আর ঘুষ দুর্নীতির তথ্য প্রকাশ করতে পারবেন না ৷ তাঁরা ঘুষ দিতে বাধ্য হলেও, তার কোনো প্রমাণ বা ডকুমেন্ট প্রকাশ করলে এই আইনের শিকার হতে পারেন৷

কথা যদি বলতে হয়, বলতে হবে, আইন করে যারা পুলিশকে ‘বিশ্বাস করার’, ‘গ্রেফতার করার’ ক্ষমতা-অধিকার দিলো, তাদের বিরুদ্ধে। আইন করেছে সরকার, পুলিশ নয়। সরকার আইন করে, পুলিশকে সেই অনুযায়ী কাজ করতে বলেছে। ‘অপব্যবহার’ হচ্ছে বলে পুলিশকে দায়ী করার কোনও কারণ নেই। অথচ আমরা তাই করছি। কেন করছি? দলীয় আনুগত্য এবং সুবিধা নেওয়ার কারণে সরকারের সমালোচনা করার নৈতিক অধিকার হারিয়ে ফেলেছি। লোক দেখানোর জন্যে একজন এসআই, ওসি বা এসপির সমালোচনা করে বলছি, তিনি বা তারা আইনের ‘অপব্যবহার’ করে গণমানুষ কিংবা গনমাধ্যমকর্মীদের হয়রানি করছেন।

তথ্যসূত্র: বাংলা ট্রিবিউন

(৩০ জানুয়ারি,২০১৮ বাংলা ট্রিবিউন) যেখানে মাননীয় মন্ত্রী খোদ বলেছেন যে, সংসদ সদস্যদের মান-ইজ্জত রক্ষা করতেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ করা হয়েছে, সেখানে অবশ্য আর কিছু বলার অবকাশ থাকেনা যে এটি কাদের উদ্দেশ্যকে সার্ভ করার জন্য করা হয়েছে।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান ডয়চে ভেলেকে বলেছিলেন যে, ‘‘৩২ ধারায় যেসব অপরাধ, বিশেষ করে গুপ্তচরবৃত্তির বিষয়টি আনা হয়েছে৷ কিন্তু বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে এই অপরাধের আওতা এবং শাস্তির বিধান আছে৷ তাই ডিজিটাল আইনে এটি নিয়ে আসা উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ৷ এতে দেশের মানুষ হয়রানির শিকার হবে ৷ তাদের বাকস্বাধীনতা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা সংকুচিত হবে৷ এই আইনটি কোনো ভালো উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে বলে আমার মনে হয় না ৷ ই আইনটি সবচেয়ে চাপের মুখে ফেলবে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতাকে৷ সাংবাদিকরা অনেক দুর্নীতি-অনিয়মের অনুসন্ধান করেন গোপনে এবং অগোচরে৷ অনুমতি নিয়ে তো আর দুর্নীতি-অনিয়মের অনুসন্ধান হয় না৷ ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিসহ বিশ্বের অনেক দুর্নীতি-অনিয়মের অনুসন্ধান সাংবাদিকরা গোপনেই করেছেন৷ তাই বাংলাদেশে এই আইনটি স্বাধীন সাংবাদিকতাকে যেমন বাধাগ্রস্ত করবে, তেমনি দুর্নীতি-অনিয়কে উৎসাহিত করবে ৷”

এই বিষয়টি এখন আর শুধুমাত্র গনমাধ্যমকর্মীদের মাঝে আবদ্ধ হয়ে নেই, বরং গনমানুষেরও কন্ঠ চেপে ধরেছে। মানুষকে স্বাধীনভাবে বলা,লেখা কিংবা চিন্তা করাতেও বাঁধা দেয়া হচ্ছে। একটা জাতির চিন্তাচেতনাকে দমিয়ে রাখা হচ্ছে। ৪ থেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে সংসদ সদস্যরা চাকরি দিচ্ছেন, এমন সংবাদ গণমাধ্যমে কিংবা সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে প্রকাশিত হলে তাদের যেহেতু ‘মান-ইজ্জত’ থাকে না, তাই আমরা প্রতিদিনই দেখছি যে, আইনটি ‘মান-ইজ্জত’ ঠেকানো কিভাবে নিশ্চিত করে যাচ্ছে। যেকোনও পর্যায়ের দুর্নীতিবাজরা, ইয়াবা সম্রাটরা তাদের কর্ম আইনি প্রটেকশনের ভেতরে থেকে চালিয়ে যেতে পারবেন, তাই নয় কি? আমরা গণমানুষ, আমাদের বুঝতে হবে আসলে কাদেরকে টার্গেট করা হচ্ছে এবং তারা আসলেই কি ‘অপরাধ’ করেছে। এই ‘অপরাধ’ এর সংজ্ঞায়ন ‘কারা‘ করছে? এই সংজ্ঞায়নের পেছনে কাদের ‘স্বার্থ’ জড়িত রয়েছে? যেকোন আইন গণমানুষকে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য করা হয়, কিন্তু এক্ষেত্রে ‘কারা’ এই আইনের দ্বারা উপকৃত হচ্ছে এবং ‘কারা’ ভুক্তভোগী’ হচ্ছে?

২০০৬ সালে যখন যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন করা হয়েছিল তখনই কিন্তু সবাই এটার প্রতিবাদ করেছিলেন। ২০১৩ সালে এটা সংশোধন করে শাস্তির মাত্রা আরো কঠোর করা হয়েছিল। তখন ৫৭ ধারার অপপ্রয়োগ হচ্ছিল, সবাই এটার প্রতিবাদ করেছেন। ২০১৮ সালে যখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খসড়া হয় তখন কিন্তু আমরা দেখতে পেলাম ওই ৫৭ ধারাই নানাভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দেওয়া হলো। তখন কিন্তু সম্পাদক পরিষদ, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন বা টিভি মালিকদের সংগঠন এটার প্রতিবাদ করেছিলেন। সংসদীয় কমিটির সামনেও যুক্তিগুলো উপস্থাপন করা হয়েছিলো। তারপরও এটা পাশ হয়ে গেল। সমস্যা হচ্ছে এটার খুব বেশি অপপ্রয়োগ আমরা দেখতে পাচ্ছি।

এই ধরনের আইনগুলো করাই হয়, ক্ষমতাবানদের স্বার্থরক্ষার জন্য। ভিন্নমত দমনের উদ্দেশ্যেই যে এই আইনটি ব্যবহার করা হচ্ছে এটি সবার কাছে স্পষ্ট, কিন্তু এ বিষয়ে বাংলাদেশের সাংবাদিক সমিতিগুলো কি ভূমিকা পালন করেছে? একের পর এক যখন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে বিভিন্ন নামে তখন বাংলাদেশের সকল সাংবাদিকরা কি পদক্ষেপ নিচ্ছেন? সাংবাদিক সমিতি হওয়ার কথা ছিল, সাংবাদিকদের ইউনিটির প্রতীক, যেখানে সত্য প্রকাশে একে অন্যকে সহযোগিতা করবেন, সেটি না হয়ে এটিও একভাবে সরকারপক্ষ ও বিরোধীপক্ষ- এই দুই রাজনৈতিক শিবিরের ছত্রছায়ায় রয়েছে, রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় না থাকা একজন ব্যক্তি সাংবাদিক সেখানে নিজের বিবেক নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে অসহায়, অপারগ। সেখানে একজন ব্যক্তি মুশতাক আহমেদ কিংবা অন্যান্যরা একা কি করতে পারেন লাশ হওয়া ছাড়া? তাই এখন বোধকরি ভেবে দেখার সময় এসেছে এই দায় কি শুধুমাত্র এককভাবে সরকার কিংবা পুলিশেরই? নাকি এই দায় কোন না কোন ভাবে আমাদের উপরও বর্তায় ????

তথ্যসূত্র:

ফেসবুকে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের সাক্ষী নিরাপত্তারক্ষী–পিয়ন https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%B7%E0%A7%9C%E0%A6%AF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%80%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%80%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%A8
ডিজিটাল আইনের ৩২ ধারা ও তার স্বরূপ: ডয়েচ ভেলে https://www.dw.com/bn/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A9%E0%A7%A8-%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%82%E0%A6%AA/a-42626034
এমপিদের মান-ইজ্জত রক্ষা করতেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন https://www.banglatribune.com/288177/%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F-%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B2